২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে শেখ মিলি সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে মাঠে সরব

টি. এম. গোলাম মোস্তফা:
নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত রোড ম্যাপ অনুযায়ী ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া শেখ পরিবারে সুযোগ্য উত্তরাধিকারী শেখ মিলি সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী মাঠে সরব রয়েছেন। নির্বাচন কে সামনে রেখে তিনি এলাকা এবং এলাকার দল-মত নির্বিশেষে সকল শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন।

 

 

 

 

 

 

 

 

শেখ মিলি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য। একাধারে তিনি ধানমন্ডি থানা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন যাবৎ সফলভাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার আপন মামাতো বোন শেখ মিলি আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্নেহ, ভালোবাসা ও আশীর্বাদ নিয়ে উন্নয়নের রাজনৈতিক ধারা অব্যাহত রাখতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। শেখ মিলি তরুণ প্রজন্মের আইকন হিসেবে জনবান্ধব রাজনীতিতে বিশ্বাসী। তার চিন্তা চেতনায় জন ও গণ উন্নয়ন বিরাজমান। একজন আদর্শ জনবান্ধব রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি ব্যাপক পরিচিত। তার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের কার্যক্রম ত্বরান্বিত হবে বলে সকল শ্রেণি পেশার জনগণ বিশ্বাস করেন।

শেখ মিলি যখন যেখানে যে দায়িত্ব পেয়েছে সে দায়িত্ব সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতার সাথে, শতভাগ সততা বজায় রেখে স্বচ্ছ ও সুন্দরভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আগামীতে এমপি নির্বাচিত হলে তিনি সাধ ও সাধ্যের সমন্বয় ঘটিয়ে সততা, দক্ষতা ও নিরপেক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। নিজ এলাকা গোপালগঞ্জের মাটি ও মানুষ তাঁকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসে। তিনি এ ভালোবাসা আদায় করে নিতে সক্ষম হয়েছেন। গোপালগঞ্জের মাটি ও মানুষ তাঁকে এমপি হিসেবে দেখার জন্য মুখিয়ে আছেন।

 

 

 

 

 

 

 

 

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা মিলিকে গোপালগঞ্জের যে কোন আসন থেকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়ন প্রদান করলে তিনি নির্বাচিত হওয়ার ব্যাপারে শতবাগ আশাবাদী।

একজন আধুনিক রাজনীতিবিদ শেখ মিলি নানামুখী কল্যাণকর কর্মকান্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত। সমাজসেবা, জনসেবা, নানামুখী উন্নয়ন-অগ্রগতি, সাহিত্য-সংস্কৃতি উন্নয়ন, বেকার সমস্যার সমাধান তার নিত্যদিনের কর্ম। মানুষের রোগ-শোক, অভাব-অনটন, ক্ষুধা-দারিদ্র ইত্যাদির সঙ্গে শেখ মিলি মিশে আছেন। তাঁর মাধ্যমে গণমানুষের সার্বিক কল্যাণ সাধিত হবে বলে এলাকাবাসীর ধারণা। এলাকাবাসী তাকে এমপি হিসেবে দেখতে মুখিয়ে আছেন।